প্রথম টোল দিয়ে বাইক নিয়ে পদ্মা পার হলেন যিনি

| আপডেট :  ২৬ জুন ২০২২, ১২:৫৭  | প্রকাশিত :  ২৬ জুন ২০২২, ১২:৫৭

আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পর রোববার ভোরের আলোয় সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হলো পদ্মা সেতুর প্রবেশদ্বার। স্বপ্নের সেতু দিয়ে প্রথম পারাপারের ইতিহাসের অংশ হতে শনিবার রাত থেকে আশপাশের এলাকায় গাড়ি নিয়ে অবস্থান করতে থাকেন অনেকে। মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, বাস ও ট্রাকের সারি ছিল সকাল থেকেই।

ভোর ৬টায় প্রবেশদ্বার খুলে দেওয়ার পর প্রথম যানবাহন হিসেবে একটি মোটরসাইকেলকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। নির্ধারিত টোল পরিশোধ করে প্রথম গাড়ি হিসেবে ছেড়ে যায় আমিনুল ইসলামের মোটরসাইকেল।
এর পর একে একে প্রাইভেটকার, বাস, ট্রাক, অ্যাম্বুলেন্সসহ অনুমোদিত যানগুলো টোলপ্লাজা পেরিয়ে মাওয়া প্রান্তের দিকে ছুটে চলেছে।

কথা ছিল রোববার সকাল ৬টা থেকে পদ্মা সেতু পার হওয়ার সুযোগ মিলবে। তবে নির্ধারিত সময়ের ১০ মিনিট আগেই ৫টা ৫০ মিনিটে আমিনুল ইসলাম মাওয়া টোল প্লাজার ৩ নম্বর লেইনে ১০০ টাকা টোল দিয়ে পদ্মা সেতু পার হন।

আমিনুল ইসলাম জানালেন, কামরাঙ্গীরচর থেকে তারা বন্ধুরা মিলে দলবেঁধে এসেছেন পদ্মা সেতু পার হওয়ার জন্যই। টোল প্লাজা খোলার অপেক্ষায় ছিলেন ভোর থেকে। তার মোটরসাইকেল সামনে থাকায় প্রথম সুযোগটা তিনিই পেয়ে গেছেন।

শনিবার দুপুরে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া ও শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে ফলক উন্মোচনের মধ্য দিয়ে পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আনুষ্ঠানিকতা সারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মাওয়া প্রান্তে টোল দিয়ে তিনিই হন এ সেতুর প্রথম যাত্রী।

রোববার সকাল থেকে সবার জন্য সেতু খুলে দেওয়ার কথা থাকায় প্রথম যাত্রার অভিজ্ঞতা স্মরণীয় করে রাখার অপেক্ষায় ছিলেন অনেকে। সে কারণে অনেকেই মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন বাহন নিয়ে রাতে এসে অপেক্ষা করছিলেন সেতুর দুই প্রান্তে।

ভোরের দিকে মাওয়া প্রান্তের টোল প্লাজায় যানবাহনের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়ে যায়। ৬টার আগে আগে সকালে সেতুর দুই প্রান্তের ১৪টি টোল গেট খুলে দেওয়া হয়।
টোলপ্লাজা সূত্র জানায়, সকাল ৬টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টায় ৬৬০টি যানবাহন মাওয়া থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।

সেতুতে ছোট বাসে ১৪০০ টাকা, মাঝারি বাসে ২০০০ টাকা এবং বড় বাসে ২৪০০ টাকা টোল দিতে হচ্ছে। ছোট ট্রাকের টোল ১৬০০ টাকা, মাঝারি ট্রাকে ২১০০-২৮০০ টাকা, বড় ট্রাকে ৫৫০০ টাকা। পিকআপের টোল ১২০০ টাকা।
কার ও জিপের টোল ধরা হয়েছে ৭৫০ টাকা, মাইক্রোবাসে ১৩০০ টাকা। মোটরসাইকেল নিয়ে পদ্মা সেতু পার হতে লাগছে ১০০ টাকা।

আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পর রোববার ভোরের আলোয় সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হলো পদ্মা সেতুর প্রবেশদ্বার। স্বপ্নের সেতু দিয়ে প্রথম পারাপারের ইতিহাসের অংশ হতে শনিবার রাত থেকে আশপাশের এলাকায় গাড়ি নিয়ে অবস্থান করতে থাকেন অনেকে। মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস, বাস ও ট্রাকের সারি ছিল সকাল থেকেই।

ভোর ৬টায় প্রবেশদ্বার খুলে দেওয়ার পর প্রথম যানবাহন হিসেবে একটি মোটরসাইকেলকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। নির্ধারিত টোল পরিশোধ করে প্রথম গাড়ি হিসেবে ছেড়ে যায় আমিনুল ইসলামের মোটরসাইকেল।
এর পর একে একে প্রাইভেটকার, বাস, ট্রাক, অ্যাম্বুলেন্সসহ অনুমোদিত যানগুলো টোলপ্লাজা পেরিয়ে মাওয়া প্রান্তের দিকে ছুটে চলেছে।

কথা ছিল রোববার সকাল ৬টা থেকে পদ্মা সেতু পার হওয়ার সুযোগ মিলবে। তবে নির্ধারিত সময়ের ১০ মিনিট আগেই ৫টা ৫০ মিনিটে আমিনুল ইসলাম মাওয়া টোল প্লাজার ৩ নম্বর লেইনে ১০০ টাকা টোল দিয়ে পদ্মা সেতু পার হন।

আমিনুল ইসলাম জানালেন, কামরাঙ্গীরচর থেকে তারা বন্ধুরা মিলে দলবেঁধে এসেছেন পদ্মা সেতু পার হওয়ার জন্যই। টোল প্লাজা খোলার অপেক্ষায় ছিলেন ভোর থেকে। তার মোটরসাইকেল সামনে থাকায় প্রথম সুযোগটা তিনিই পেয়ে গেছেন।

শনিবার দুপুরে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া ও শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে ফলক উন্মোচনের মধ্য দিয়ে পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আনুষ্ঠানিকতা সারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মাওয়া প্রান্তে টোল দিয়ে তিনিই হন এ সেতুর প্রথম যাত্রী।

রোববার সকাল থেকে সবার জন্য সেতু খুলে দেওয়ার কথা থাকায় প্রথম যাত্রার অভিজ্ঞতা স্মরণীয় করে রাখার অপেক্ষায় ছিলেন অনেকে। সে কারণে অনেকেই মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন বাহন নিয়ে রাতে এসে অপেক্ষা করছিলেন সেতুর দুই প্রান্তে।

ভোরের দিকে মাওয়া প্রান্তের টোল প্লাজায় যানবাহনের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়ে যায়। ৬টার আগে আগে সকালে সেতুর দুই প্রান্তের ১৪টি টোল গেট খুলে দেওয়া হয়।
টোলপ্লাজা সূত্র জানায়, সকাল ৬টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টায় ৬৬০টি যানবাহন মাওয়া থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।

সেতুতে ছোট বাসে ১৪০০ টাকা, মাঝারি বাসে ২০০০ টাকা এবং বড় বাসে ২৪০০ টাকা টোল দিতে হচ্ছে। ছোট ট্রাকের টোল ১৬০০ টাকা, মাঝারি ট্রাকে ২১০০-২৮০০ টাকা, বড় ট্রাকে ৫৫০০ টাকা। পিকআপের টোল ১২০০ টাকা।
কার ও জিপের টোল ধরা হয়েছে ৭৫০ টাকা, মাইক্রোবাসে ১৩০০ টাকা। মোটরসাইকেল নিয়ে পদ্মা সেতু পার হতে লাগছে ১০০ টাকা।

  • সর্বশেষ খবর
  • সর্বাধিক পঠিত