সরকারী চাকুরেদের রীতিনীতি সম্পর্কিত করণীয় ও বর্জনীয়
করণীয় বিষয়সমূহ:-
(ক) ব্যক্তিগত আচরণ:
১। নিজের খেয়াল-খুশীমত কাজ না করা
২। প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে কাজ করা।
৩। টেলিফোনে আলাপ সংক্ষিপ্ত করা ।
৪। একাগ্রচিত্তে কাজ করা ও মনোযোগী হওয়া ।
৫। চাকুরীতে প্রবেশের পরপরই নিজ দায়িত্ব, কর্তব্য, অধিকার ও সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে সম্যক ধারণা অর্জন করা ।
৬। পরিবার-পরিজন ও নিকট আত্মীয়দেরকে বিধি বহির্ভূতভাবে কোন সুযোগ সুবিধা না দেয়া।
৭। অফিসে কথা-বার্তা, হাঁটা-চলা,বসার মধ্যে পরিশীলতা ও সংযমবোধ বজায় রাখা ।
৮। যে কোন ধরনের পোস্টিংয়ে হতাশ না হয়ে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করা ।
৯। সততা ও ন্যায়-নিষ্ঠার সাথে কাজ করে কর্মক্ষেত্রে নিজের যোগ্যতা ও দক্ষতা প্রমাণ করা ।
১০। নীতি ও সততার প্রশ্নে নির্ভয়ে কাজ করা
১১। নিজের গুণাবলীর উৎকর্ষ সাধন এবং বিকাশের জন্য সচেষ্ট থাকা ।
১২। ব্যক্তিগত চাল-চলন এবং পোশাক-পরিচ্ছদে সজাগ দৃষ্টি রাখা ।
১৩। কথায় ও কাজে মিল থাকা।
১৪। ন্যায়পরায়ণ হওয়া ।
১৫। সকল সময়ে প্রাণবন্ত ও হাসিখুশী থাকা ।
১৬। কারও উপকার পেলে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা ।
১৭। সকল সময়ে সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করা ।
১৮। নিজের ভুল হতে পারে এরুপ মনোভাব পোষণ করা ।
১৯। নির্মল চরিত্রের অধিকারী হওয়া ।
২০। ভ্রমণকালে রুচিশীল পোশাক পরিধান করা ।
২১। নিজের সুবিধা আদায়ের জন্য চাটুকারিতা না করা ।
২২। সত্যবাদী এবং’ স্পষ্টবাদী হওয়া ।
২৩। যে কোন পরিস্হিতিতে সহনশীল হওয়া ।
২৪। ব্যক্তিগত ক্ষোভকে বশীভূত করা ।
(খ) অধঃস্তন ও সমপর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রতি আচরণঃ
২৫। অধঃস্তন কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিধি অনুযায়ী প্রাপ্য সুযোগ-সুবিধা দেয়া ।
২৬। অধঃস্তনদের মতামতের এবং কাজের যথাযথ মূল্যায়ন করা ।
২৭। অধঃস্তন কর্মকর্তা দাপ্তরিক কাজে ক্রটি করলে প্রশাসনিক পর্যায়ে তাকে আলাদাভাবে ডেকে সংশোধনের জন্য বুঝিয়ে বলা ।
২৮। দক্ষ লোককে কাজে লাগানো এবং কর্মবিমুখ ব্যক্তিকে কর্মোৎসাহী করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও প্রেষণার ব্যবস্হা করা ।
২৯। অধঃস্তন কর্মকর্তাদের সাথে সৌহার্দমূলক ও সহমর্মিতামূলক আচরণ করা ।
৩০। সহকর্মীকে তার সমস্যার ধরণ এবং সমস্যাগ্রস্ত সহকর্মীর পরামর্শ গ্রহণের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়ে সাহায্য করা।
৩১। অধঃস্তনের কাজের সাফল্যে প্রশংসা করা ।
৩২। কাজের ব্যাপারে অধঃস্তনদের যথাসম্ভব সহযোগিতা ও উপদেশ প্রদান করা ।
৩৩। অধঃস্তনদের দক্ষ করে তোলার জন্য সহযোগিতা করা ।
৩৪। অধীনস্তদের মাঝে কর্মবন্টন তদারকী করা।
৩৫। অধঃস্তনদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ দিয়ে কাজের উপযোগী করে তৈরী করে নেয়া ।
৩৬। প্রণোদনার মাধ্যমে অধঃস্তনদের মাঝে কর্মচাঞ্চল্য জাগিয়ে তোলা ।
৩৭। কাজের সুবিধার্থে মাঝ মাঝে অধঃস্তনদের অফিস কক্ষে যাওয়া ।
৩৮। প্রধান অফিসে কর্মরত থাকলে মাঠ পর্যায় থেকে আসা সহকর্মীর কাজ সর্বাগ্রে করে দেয়া ।
৩৯। সহকর্মীদের ছুটি মঞ্জুরের ক্ষেত্রে সহানুভুতি প্রদর্শন কার ।
(গ) আনুষ্ঠানিক সভা বা ভোজসভায় আচরণঃ
৪০। পোশাকের ব্যাপারে সরকারী নির্দেশাবলী যথাযথভাবে অনুসরণ করা ।
৪১। কোন আলোচনা বা মিটিং-এ সভাপতির অনুমতিক্রমে কথা বলা ।
৪২। কোন আনুষ্ঠানিক সভায় বক্তার বক্তব্য ধৈর্য্য সহকারে শ্রবণ করা এবং তার বক্তব্য শেষ হওয়ার পর অনুমতিক্রমে তাকে প্রশ্ন করা ।
৪৩। নিঃশব্দে খাওয়া ।
৪৪। শিষ্টাচার ও শালীনতা বজায় রেখে আহার গ্রহণ করা ।
৪৫। যথাসময়ে সভায় উপস্হিত থাকা ।
৪৬। কোন কারণে সভায় না গেলে অপারগতার কারণ আগেই জানিয়ে দেয়া ।
৪৭। সুচিন্তিত ও স্বচ্ছ মতামত প্রদান করা ।
৪৮। কোন অনুষ্ঠানে বা সভায় একতরফা কথা না বলে অন্যকেও কথা বলার সুযোগ দেয়া ।
৪৯। সভায় সাবলীল ও প্রাঞ্জলভাবে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য উপস্হাপন করা ।
(ঘ) দাপ্তরিক কাজের দায়িত্ব পালনঃ
৫০। অর্পিত দায়িত্ব সম্পর্কে মনোযোগী হওয়া ।
৫১। চাকুরীর রীতি-নীতি মেনে চলা ।
৫২। কর্মক্ষেত্রে কর্মোপযোগী পরিবেশ বজায় রাখা।
৫৩। কাজের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি থাকা ।
৫৪। কাজ সম্পাদনের ক্ষেত্রে ঐক্যবদ্ধ এবং আন্তরিক হওয়া।
৫৫। যে কাজ সম্পাদন করা হচ্ছে সময়ে সময়ে তা পর্যালোচনা করা ।
৫৬। অফিসে সময়মত উপস্হিত হওয়া ।
৫৭। গুরুত্বপূর্ণ কাজকে অগ্রাধিকার দিয়ে প্রতিদিনের কাজ প্রতিদিন শেষ করা ।
৫৮। কর্মকর্তা হিসেবে মাথা ঠান্ডা রেখে অফিসে কাজ করা ।
৫৯। কারও ব্যক্তিগত জীবনের বিষয়কে অফিসের সাথে সম্পৃক্ত না করা ।
৬০। সময়ের কাজ সময়ের মধ্যে শেষ করা ।
৬১। পরিদর্শনের কাজকে যথাযথ গুরুত্ব দেয়া ।
৬২। প্রতিটি কাজে মাত্রাজ্ঞান রাখা ।
৬৩। দাপ্তরিক কাজের গোপনীয়তা রক্ষা করা ।
৬৪। নতুন কর্মস্হলে সময়মত যোগদান করা ।
৬৫। দায়িত্ব গ্রহণের সময় কাজের পরিধি সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া ।
৬৬। অসমাপ্ত কাজের তালিকা প্রণয়ন ও সমাধানের উদ্যোগ গ্রহণ করা ।
৬৭। প্রশাসনিক শৃংখলা রক্ষায় সর্বদা সতর্ক থাকা।
৬৮। Chain of Command এর বিষয়ে নিজে শ্রদ্ধাশীল হওয়া ও অপরকেও উৎসাহিত করা ।
৬৯। যে কোন সিদ্ধান্ত দেয়ার ক্ষেত্রে অহেতুক তাড়াহুড়া না করা ।
৭০। দাপ্তরিক চিঠিপত্র স্বাক্ষরের জন্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তার নিকট নির্ভুলভাবে উপস্হাপন করা ।
৭১। কর্মচারীদের মধ্যে কোন অসন্তোষ বিরাজ করল তা সুষ্ঠুভাবে সমাধানের চেষ্টা করা।
৭২। অফিসে বিলম্ব হলে উপযুক্ত কারণ ব্যাখ্যা করা ।
৭৩। দক্ষ ও সৎ কর্মীকে পুরস্কৃত করা ।
৭৪। টীম এর মনোভাব নিয়ে কাজ করা ।
৭৫। সহকর্মীদের কাজের গঠনমূলক সমালোচনা করা ।
৭৬। সুস্পষ্ট ভাষায় আদেশ দান করা ।
৭৭। সরকারী পত্র লেখার ক্ষেত্রে যথাযথ ভাষা প্রয়োগ করা ।
৭৮। নাতিদীর্ঘ পত্র লেখা ।
৭৯। চিঠিতে প্রাপকের নাম ও ঠিকানা সঠিকভাবে লেখা ।
৮০। দেশের ভিতর ভ্রমন হলে ভ্রমণসূচী পূর্বে জানানো ।
৮১। অফিসের আর্থিক ব্যবস্হাপনায় স্বচ্ছতা প্রদর্শন করা ।
৮২। অফিসের আর্থিক ব্যবস্হাপনায় স্বচ্ছতা প্রদর্শন করা ।
(ঙ) রাষ্ট্রের প্রতি দায়িত্ব পালনঃ
৮৩। দেশ ও জাতির স্বার্থে সাহসের সাথে কাজ করে যাওয়া ।
৮৪। প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনে ইতিবাচক পরিকল্পনাএবং তাবাস্তবায়নে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
৮৫। সাহসের সাথে পরিস্হিতি মোকাবিলায় উদ্যোগী হওয়া ।
৮৬। উপস্হিত বুদ্ধি দ্বারাযে কোন পরিস্হিতি মোকাবিলা করা ।
৮৭। আইন ও বিধি-বিধান মেনে চলা ।
৮৮। দৃঢ়তার সাথে সরকারী নীতি বাস্তবায়ন করা ।
৮৯। নীতি বাস্তবায়নে মানবিক ও কৌশলী হওয়া ।
৯০। দোষী কর্মীর সংশোধনের ব্যবস্হা করা ।
৯১। কাজকে গতিশীল করার জন্য নতুন-নতুন উপায় উদ্ভাবন করা ।
৯২। জনসেবামূলক মনোভাব পোষণ করা ।
৯৩। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি ও অর্থনীতি সম্পর্কে নিয়মিত পড়াশুনা করা ।
৯৪। আমানত রক্ষা এবংওয়াদা পালন করা ।
৯৫। বিধিসম্মতভাবে সরকারী অর্থ খরচ করা ।
৯৬। সরকারী অর্থ খরচের হিসাব ও ভাউচার যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা ।
(চ) সরকারী সম্পত্তি ব্যবহারঃ
৯৭। সরকারী যানবাহন ব্যবহারে যত্নবান হওয়া এবং তাব্যবহারের সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে সম্যক ধারণা
রাখা ।
৯৮। সার্কিট হাউজে সঠিকভাবে ভাড়া পরিশোধ করা ।
৯৯। সার্কিট হাউজে অবস্হানকালে সরকারী দ্রব্যাদি যত্নসহকারে ব্যবহার করা ।
১০০। সরকারী সম্পত্তি যথাযথ হেফাজত করা ।
১০১। অফিসের সম্পত্তি বাসায় না নেয়া ।
(ছ) সাধারণ জনগণের প্রতি আচরণঃ
১০২। একজন সরকারী কর্মকর্তা বা কর্মচারী সবার প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করবেন ।
১০৩। জনসাধারণনের প্রতি মনোযোগ ও গুরুত্ব প্রদর্শন করা ।
১০৪। সকলের সাথে ব্যবহারে বিনয়ী হওয়া ।
১০৫। অপেক্ষারত সাক্ষাৎপ্রার্থী সামনে বসে থাকলে ফোনে কথা সংক্ষিপ্ত করে তার সাথে কথা বলা।
১০৬। দর্শণার্থীদের সমস্যা মনোযোগ সহকারে শুনে সমাধানের জন্য সম্ভাব্য প্রচেষ্ঠা করা ।
১০৭। নিজেকে জনগণের সেবক মনে করা ।
(জ) উর্ধ্বতন ও নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তার প্রতি আচরণঃ
১০৮। একজন জুনিয়র কর্মকর্তাকে তাঁর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার ন্যায়সংগত ও আইনানুগ আদেশ মেনে
চলা ।
১০৯। উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ভুল ধরিয়ে দিলে জুনিয়র কর্মকর্তার উচিৎ ভুল শুধরিয়ে নেয়া ।
১১০। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের চেম্বারে ঢুকলে বা অফিসের অন্যত্র দেখা হলে প্রথমেই ছালাম দেয়া এবং সৌজন্যমূলক আচরণ করা ।
১১১। উর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ও প্রাসংগিক কথা বলা ।
১১২। জরুরী কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে নিয়মিতভাবে অবহিত করা ।
১১৩। হাঁটার সময় যথাযথ দূরত্ব বজায় রেখে উর্ধ্বতন কর্মকর্তার পাশাপাশি হাঁটা ।
১১৪। সিনিয়রদের সাথে অযথা তর্ক না করে বিনয় ও শ্রদ্ধার সাথে নিজের মতামত তুলে ধরা।
১১৫। উর্ধ্বতন কর্মকর্তার পরামর্শ গ্রহণের মানসিকতার উপর নির্ভর করে তাকে প্রয়োজনে পরামর্শন দিয়ে সহযোগিতা করা ।
১১৬। উর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে অধঃস্তন কর্মকর্তার সাক্ষাতের ক্ষেত্রে এমন কোন প্রতিবন্ধকতা না রাখা যার ফলে দাপ্তরিক কাজের গতি ব্যাহত হয় ।
১১৭। অফিস চলাকালীন সময়ে জরুরী প্রয়োজনে বস এর অনুমতি নিয়ে অফিস ত্যাগ করা ।
১১৮। নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তার প্রতি অনুগত থাকা ।
১১৯। ভাল কাজের দ্বারা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আস্হা অর্জন করা ।
১২০। উর্ধ্বতন অফিসার অফিস কক্ষে এলে দাঁড়িয়ে সম্মান জানানো ।
১২১। নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তা ডেকে পাঠালে যথা সম্ভব দ্রুত হাজির হওয়া ।
১২২। উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বেআইনী আদেশ দিলে বা কাজ করতে বললে নিজের বুদ্ধি –বিবেচনায় বিনয় ও দৃঢ়তা নিয়ে সে কাজ থেকে বিরত থাকা এবং বিনয়ের সাথে অপারগতা জানানো ।
(ঝ) শিষ্ঠাচারঃ
১২৩। পরিবেশ পরিস্হিতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ আচার-আচরণ মেনে চলা ।
১২৪। সকলের সাথে পরিমার্জিত ব্যবহার করা ।
১২৫। সহকর্মীদের প্রতি সহনশীল ও সহমর্মী হওয়া ।
১২৬। সহকর্মীদের মধ্যে সম্পর্ক দুদৃঢ় রাখার জন্য জ্যেষ্ঠ, কনিষ্ঠ ও সমমর্যাদার কর্মকর্তাদের সাথে সৌজন্য বজায় রেখে আচরণ করা ।
১২৭। চাকুরীর নিয়ম-শৃংখলা সঠিকভাবে মেনে চলা ।
১২৮। পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ বজায় রাখা ।
১২৯। মহিলা সহকর্মীদের যথাযথ সম্মান করা ।
১৩০। কর্মস্থলের পরিচ্ছন্নতার প্রতি লক্ষ্য রাখা।
১৩১। যানবাহনে চালক ও আরোহীদের সাথে ভদ্র ব্যবহার করা ।
১৩২। কাজের স্বার্থে অপছন্দনীয় ব্যক্তির সাথে কৌশলের অংশ হিসেবে শালীনতা বজায় রাখা ।
১৩৩। মহিলা ও পুরুষ সহকর্মীদের সমান গুরুত্ব দেয়া ।
১৩৪। সকল সময় সংযম প্রদর্শন করা ।
১৩৫। মহিলাদের অযথা বেশী গুরুত্ব না দেয়া ।
১৩৬। নতুন কর্মস্হলে যোগদানের পর পরই সেখানকাল উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করা।
১৩৭। নতুন অফিস যোগদানের পর অন্যান্য সহকর্মীর সাথে সাক্ষাৎ করা ।
১৩৮। সকলের সাথে ব্যবহারে ভদ্রোচিত ভাষা প্রয়োগ করা ।
১৩৯। পরিবহনে মহিলাদের আগে উঠতে দেয়া।
১৪০। ভ্রমণকালে সহযাত্রীদের অসুবিধার দিকে নজর রাখা এবং প্রয়োজনে অন্যকে সাহায্য করা ।
১৪১। ভ্রমণ শেষে সহযাত্রীদের কাছ থেকে সৌজন্য বিদায় নেয়া ।
১৪২। ফোন রিসিভ করে প্রথমেই নিজের পরিচয় দেয়া এবং শ্রোতা কথা বলার মত সময় দিতে পারেন কি না তা জানা ।
১৪৩। ফোনে সালাম দিয়ে কথা শুরু করা এবং সালাম দিয়ে শেষ করা ।
১৪৪। ব্যস্ততার কারণে কাউকে সাক্ষাৎকার দিতে না পারলে বিনয়ের সাথে তা জানিয়ে দেয়া।
১৪৫। কাজ শেষে সহকর্মীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা।
১৪৬। সহকর্মীদের বিপদে সহানুভূতি প্রদর্শন করা ।
১৪৭। অসুস্থ সহকর্মীকে দেখতে যাওয়া ।
(ঞ) সামাজিক দায়িত্বঃ
১৪৮। দাপ্তরিক ক্ষমতার সতর্ক ও সুষ্ঠু প্রয়োগ ।
১৪৯। ধর্মীয় বিষয়ে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ থাকা।
১৫০। কল্যাণ রাষ্ট্র বিনির্মার্ণে অবদান রাখা।
শেয়ার করে নিজ ওয়ালে রেখে দেতে পারেন, কখনও কাজে লাগতে পারে। ধন্যবাদ।
সম্পাদনায়: উজ্বল প্রধান
- সর্বশেষ খবর
- সর্বাধিক পঠিত