দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারি অর্থ ‘হরিলুট’ চলছে। ড্রাইভারকে দেওয়া হচ্ছে পঞ্চম গ্রেড বা উপসচিবের সমান বেতন। বয়স পার করার পরও ‘সেশন বেনিফিটের’ নামে পরের জুন পর্যন্ত রাখা হয় চাকরিতে।
প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ১৯৭৯ সালের আচরণ বিধিমালা সংশোধন করা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই ‘সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা-২০২২’ শিরোনামের খসড়া প্রায় চূড়ান্ত করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। সরকারি চাকরি আইনের অধীনে এ বিধিমালাটি করা হচ্ছে। বিদ্যমান
জাতীয় পুরস্কারসংক্রান্ত কমিটির কাছে তথ্য গোপন করায় দায়ীদের শনাক্তের নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। চলতি বছর যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আমির হামজাকে সাহিত্যে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীত করার ক্ষেত্রে তথ্য গোপন করা হয়।
রোববার সকাল ১১টা। তেজগাঁও রেজিস্ট্রি কমপ্লেক্সে উপচে পড়া ভিড়। সেবাপ্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপের সঙ্গে দলিল লেখকদের হাঁকডাক। যেন দম ফেলার ফুরসত নেই কারও। মূল ভবনে ঢুকতেই নিচতলার বামদিকে সূত্রাপুর অফিস। তখন সাবরেজিস্ট্রার
কর্মচারীদের কর্মবিরতিতে কয়েকদিন ধরে কার্যত অচল সারা দেশের মাঠপ্রশাসন। মঙ্গলবার (১ মার্চ) থেকে বিভাগীয় কমিশনার, ডিসি ও ইউএনও অফিসে তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীরা পূর্ণদিবস কর্মবিরতিতে আছেন। বেতন গ্রেড উন্নীতকরণ ও পদবি
দেশের আর্থিক খাতে দাবিদার নেই এমন অর্থের পরিমাণ ২১ হাজার ৭৯ কোটি টাকা। এরমধ্যে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের ২০ হাজার ৯৪৪ কোটি টাকা লভ্যাংশ দেওয়া যায়নি। আর ব্যাংক আমানতের ১৩৫ কোটি টাকার
দেশের লেভেল ক্রসিংগুলো পরিণত হয়েছে মরণফাঁদে। প্রায় প্রতিদিনই কাড়ছে মানুষের প্রাণ। উপার্জনক্ষম মানুষকে হারিয়ে বহু পরিবার বসছে পথে। বহু মানুষকে পঙ্গুত্ববরণ করে পরিবারের বোঝা হয়ে উঠতে হচ্ছে। শুধু তাই নয়,
দীর্ঘমেয়াদি, বাস্তবসম্মত ও কার্যকর পদক্ষেপের অভাবে মহাসড়কগুলো কার্যত মহাসড়ক হয়ে উঠতে পারছে না। বিশেষ করে বিভিন্ন স্থানে এসব সড়কের পাশে গড়ে ওঠা হাটবাজার প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে সারা দেশের
টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড না থাকায় বর্তমান বেতন কাঠামোয় ঠকছেন ১৪ লাখের বেশি কর্মচারী। তারা সবাই দশম থেকে ২০তম গ্রেডভুক্ত। নিম্ন আয়ের এসব কর্মচারীকে সান্ত্বনা দেওয়া হয়েছিল তাদের বেতন
অব্যাহতি নেওয়ার পরও বিধিবহির্ভূতভাবে চাকরিতে থেকে বেতন-ভাতা নেওয়ার অভিযোগ উঠছে ডা. ফাতেমা দোজা নামের এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। ফলে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সমস্যা সমাধান ও চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা