মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর জবাবদিহিতা ও কার্যক্রম বৃদ্ধি এবং জনবল ও সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য বছর পাঁচেক আগে সরকার চালু করে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ)। বছর শেষে প্রকাশিত হয়
একটি-দুটি নয়, রাজধানীর বুকে ছয়টি অভিজাত ফ্ল্যাট। ঢাকার কাছে আশুলিয়া, সেখানেও কিনে রেখেছেন তিন বিঘা জমি, দাম কম করে হলেও তিন কোটি টাকা। বছিলার চন্দ্রিমা হাউজিং তার দারুণ পছন্দ, সেখানে
আয়কর আহরণে অবদান রাখছে কর পরিদর্শকরা। কিন্তু সেই কর পরিদর্শকদেরই আত্ম-মর্যাদা আর পদোন্নতির জন্য লড়াই করতে হচ্ছে। বর্তমানে বিভাগীয় পদোন্নতির মাধ্যমে ও সরাসরি (নন-ক্যাডার হতে),এই দুই পদ্ধতিতে নিয়োগ হয় কর
মসিউল হক চৌধুরী। দায়িত্ব পালন করছেন কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পদে। বাংলাদেশ পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ব্যাংকটির যাত্রা ২০১৯ সালে। করোনাসৃষ্ট মানবিক ও
কর্মসূচি আর প্রকল্পের ছড়াছড়ি। কর্মকর্তাদের টেবিলে টেবিলে বিশাল কর্মযজ্ঞের ফাইলের স্তূপ। কিন্তু মাঠের চিত্র ভিন্ন। সেখানে বাসা বেঁধেছে লাগামহীন দুর্নীতি। অযত্ন-অবহেলায় ধুঁকছে অনেক প্রতিষ্ঠান। চলছে অর্থ লোপাট। প্রকল্পে নয়ছয় তো
কার ব্যস্ততম সড়কগুলোর একটি মিরপুর-ফার্মগেট-মতিঝিল সড়ক। ২০১৭ সালে এ সড়কে শুরু হয় মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ। শুরুর পর থেকে দিন যত গড়িয়েছে, তত বেড়েছে মানুষের দুর্ভোগ। সংকুচিত হয়ে যাওয়া রাস্তা, ফেলে রাখা
মধ্যপ্রাচ্যের শ্রমবাজার বিশেষ করে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমানে পুরোদমে চলছে কর্মী রফতানি। আবার ব্যবসা ও ভ্রমণের জন্য আগে যারা সিঙ্গাপুর বা মালয়েশিয়ায় যেতেন করোনার কারণে প্রবেশ ও
কয়েকজন কর্মচারীকে সিলেকশন গ্রেডের সুবিধা দিয়েছে সরকার। সম্প্রতি অনেকটা ‘চুপিসারে’ সুপ্রিমকোর্টের ৪১ বেঞ্চ অফিসারকে এ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ২০১৭ সালে চাকরিতে যোগ দেওয়া কর্মচারীও আছেন। ফলে সরকারি সব
সরকারের অর্ধেক সময় পার হওয়ার পর স্থবিরতা নেমে এসেছে প্রশাসনে। মন্ত্রীদের সৃজনশীল কোনো উদ্যোগ নেই। মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ডে আটকে আছে বদলি, পদায়ন ও তদবিরের বৃত্তে। রুটিন কাজের বাইরে কিছুই হচ্ছে না।
তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী থেকে শিক্ষকরা যতদিন আত্মমর্যাদাসম্পন্ন শিক্ষক হতে না পারবেন ততদিন শিক্ষা থাকবে আমলাদের হাতে। শিক্ষক থাকবেন অনুগত দাস।সমস্যার তালিকা দিন দিন দীর্ঘ হচ্ছে। সমাধান করব কি না সে